মালয়েশিয়ায় শ্রমবাজার : কোম্পানীতে ইন্টার্নশিপ চালু হচ্ছে

Daily Inqilab শামসুল ইসলাম

০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:০০ এএম | আপডেট: ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:০০ এএম

 

স্বপ্নের দেশ মালয়েশিয়া বিগত ৩১ মে থেকে জনশক্তি রফতানি বন্ধ রয়েছে। দেশটিতে যেতে না পারা
অপেক্ষমান প্রায় ১৮ হাজার কর্মী দ্বারে দ্বারে ঘুরছে। তারা দেশটিতে যাওয়ার জন্য প্রবাসী মন্ত্রণালয়সহ
রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোতে ধরনা দিয়ে প্রতিনিয়ত হয়রানির শিকার হচ্ছে। মালয়েশিয়ার বিভিন্ন সেক্টরে
প্রায় ১৫ লাখ বাংলাদেশি কঠোর পরিশ্রম করে প্রচুর রেমিট্যান্স দেশে পাঠাচ্ছে। দেশটিতে অবৈধ
অভিবাসীদের ধরপাকড় অব্যাহত রয়েছে। অবৈধ বাংলাদেশি কর্মীদের মাঝে চরম আতঙ্ক বিরাজ করছে।


জানতে চাইলে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি সংসদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আলমগী হোসেন আজ
শুক্রবার ইনকিলাবকে বলেন, স্থানীয় নাগরিকদের কর্মে সম্পৃক্তকরণের লক্ষ্যে মালয়েশিয়া সরকার কোম্পানীতেচাকরি দেয়া আগেও বাধ্যতামূলক করেছিল। কঠোর পরিশ্রমের কাজে মালয়েশিয়ার নাগরিকরা চাকরিতেযোগদানে অনিহা প্রকাশ করে। পরিশ্রমের কাজে বিদেশি কর্মীরাই দক্ষতার পরিচায় দিয়ে দেশটির অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে।

 

এক প্রশ্নের জবাবে প্রবাসী ব্যবসায়ী আলমগীর হোসেন বলেন, অবৈধ অভিবাসীদের বৈধকরণের সুযোগ এবং সামান্য জরিমানা দিয়েই স্ব স্ব দেশে যাওয়ার সুযোগ দিয়েছে মালয়েশিয়া সরকার। এখনো যেসব বাংলাদেশি অবৈধ কর্মী দেশটির বিভিন্ন সেক্টরে কঠোর পরিশ্রম করে প্রচুর রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছে। তিনি এসব অবৈধ অভিবাসী বাংলাদেশি কর্মীদের বৈধকরণের সুযোগ দেয়ার জোর দাবি জানান। তিনি বলেন, দেশটির শ্রমবাজার বন্ধের জন্য সিন্ডিকেট চক্রই দায়ি। সিন্ডিকেটের মাধ্যমে প্রত্যেক কর্মী চার লাখ টাকা থেকে ছয় লাখ টাকা দিয়ে দেশটিতে গিয়েছে।


এখনো প্রায় ১৮ হাজার কর্মী দেশটিতে যেতে না পেরে চরম হয়রানি ও প্রতারিত হচ্ছে। শতাধিক
সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে রাজধানীর পল্টন থানায় মামলা হলেও আসামীরা গ্রেফতার হয়নি। এদিকে, জি এম জি ট্রাভেলসের স্বত্বাধিকারী গোলাম মাওলার দায়েরকৃত মামলায় সেলেব্রেটি রিক্রুটিং এজেন্সির আব্দুল হাইকে পুলিশ বৃহস্পতিবার রাতে পল্টন থেকে গ্রেফতার করে আজ আদালতে পাঠিয়েছে। গোলাম মাওলা ১ কোটি ৭৫ লাখ টাকা পাওনার দাবিতে রিক্রুটিং মাক্রো এক্সপোর্ট এজেন্সির মালিক মোস্তফা মাহমুদ, আব্দুল হাই ও কামরুল আহসানের বিরুদ্ধে বনানী থানায় মামলা দায়ের করেন। গোলাম মাওলা আজ শুক্রবার ইনকিলাবকে এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।


খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মালয়েশিয়ার শ্রম বাজারে ঘটতি পূরণে বড় পরিবর্তন আসতে যাচ্ছে।
ইন্টার্নশিপ নীতির আওতায় কোম্পানিগুলোকে প্রতি এক জন বিদেশি কর্মী নিয়োগের বিপরীতে
তিন জন স্থানীয় ইন্টার্ন নিয়োগ করতে হবে। মানবসম্পদ মন্ত্রণালয়ের এই উদ্যোগ আগামী মাসে
পরীক্ষামূলকভাবে চালু হতে যাচ্ছে। লক্ষ্য হচ্ছে বিদেশি শ্রমিকের উপর নির্ভরতা কমানো এবং স্থানীয়
তরুণদের কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি করা। তবে এই নীতি কি শ্রম বাজারের ঘাটতি পূরণ করতে
পারবে, নাকি এটি ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি করবে? এ নিয়ে নানামুখী
চিন্তাভাবনা চলছে।


এদিকে, লোভনীয় চাকরির প্রলোভন দিয়ে প্রতারক চক্র নারীদের মালয়েশিয়ায় পাচার করছে। এতে বাংলাদেশি নারী কর্মীদের সামাজিক নিরাপত্তা বিঘিœতসহ নানা সমস্যার সৃষ্টির আশঙ্কা করা হচ্ছে। প্রতারক চক্রের ফাঁদে পরে নারী কর্মীরা যাতে দেশটিতে গিয়ে নানামুখী হয়রানি এবং নির্যাতনের শিকার না হন সে ব্যাপারে কুয়ালালামপুরস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশন নড়েচড়ে বসেছে। কাজের উদ্দেশে ট্যুরিস্ট কিংবা অন্যান্য ভিসায় নারীদের মালয়েশিয়া নিয়ে গিয়ে বিভিন্ন চক্র প্রতারণা করছে বলে জানিয়েছে কুয়ালালামপুরের বাংলাদেশ হাই কমিশন। মালয়েশিয়ার সঙ্গে এ সংক্রান্ত কোনও চুক্তি না থাকায় সাধারণ কর্মী হিসেবে বাংলাদেশি নারীদের মালয়েশিয়ায় না যাওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে হাই কমিশন। আজ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নারী কর্মীদের বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ায় নেওয়ার লক্ষ্যে বর্তমানে দেশটির সরকারের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের
কোনও চুক্তি নেই। একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্র নারী কর্মীদের বিভিন্নভাবে কর্মসংস্থান নিশ্চিতের
প্রতিশ্রæতি দিচ্ছে। নিয়ম বহির্ভ‚তভাবে ট্যুরিস্ট বা অন্যান্য ভিসায় নারীদের মালয়েশিয়ার নিয়ে
প্রতারিত করছে তারা।

এতে আরও বলা হয়, এ ধরনের কর্মকাÐে বাংলাদেশি নারী কর্মীদের আর্থিক কিংবা মানসিক ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া এ ধরনের কর্মকাÐে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ সম্পর্কে নেতিবাচক মনোভাব সৃষ্টি হতে পারে। মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে নারী কর্মী সংক্রান্ত চুক্তি বা সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর না হওয়া পর্যন্ত সাধারণ কর্মী হিসেবে মালয়েশিয়া না যাওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
অপর দিকে, ফ্রি মালয়েশিয়া টুডে, দি এজ মালয়েশিয়াসহ দেশটির বেশ কয়েকটি গণমাধ্যম
জানিয়েছে, মালয়েশিয়ার অর্থনীতি দীর্ঘদিন ধরে বিদেশি শ্রমিকের ওপর নির্ভরশীল, বিশেষ করে
ম্যানুফ্যাক্টরিং, কনস্ট্রাকশন এবং সার্ভিস সেক্টরে। অন্যদিকে, দেশীয় কর্মসংস্থান বাড়ানোর জন্য
রাজনৈতিক চাপও বৃদ্ধি পাচ্ছে।

 

বিশেষ করে নতুন গ্র্যাজুয়েটরা চাকরি খুঁজতে হিমশিম খাচ্ছেন। কিন্তু মালয়েশিয়ার ব্যবসায়ীরা বলছেন যে, স্থানীয়দের অনীহা এবং বিদেশি শ্রমিক আনার জন্য নানাবিধ শর্তের কারণে দক্ষ কর্মী পাওয়া কঠিন। এই পরিস্থিতিতে, এ ইন্টার্নশিপ নীতি মালয়েশিয়ার শ্রম বাজারের ঘাটতি পূরণ করতে পারবে কি না বলে প্রশ্ন করেছিলাম গেøাবাল লেবার অর্গানাইজেশন (জিএলও) এর দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রধান এবং মালয়েশিয়ার ইনস্টিটিউট অব ডেমোক্রেসি অ্যান্ড ইকোনমিক অ্যাফেয়ার্স (আইডিইএএস) এর সিনিয়র ফেলো প্রফেসর নিয়াজ আসাদুল্লাহকে।


যিনি গত ২৮ জানুয়ারি মালয়েশিয়ার আলোচিত টিভি নিউজ চ্যানেল, অ্যাস্ট্রো আওয়ানির ‘আওয়ানি
টু নাইট’ অধিবেশনে বিস্তারিত কথা বলেছেন। তিনি বলেন, মালয়েশিয়ার নতুন ইন্টার্নশিপ নীতি
একটি সাহসী পদক্ষেপ, যা দেশটির শ্রম বাজারের দুইটি প্রধান সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছে।
একদিকে, দেশটিতে লক্ষ লক্ষ বিদেশি কর্মী কাজ করছে, অন্যদিকে অনেক স্থানীয় তরুণ চাকরি পেতে হিমশিম খাচ্ছে। নতুন এই নীতির মাধ্যমে সরকার একটি সুবিবেচিত ভারসাম্য রক্ষা করতে চাইছে। একদিকে, বাড়তে থাকা রাজনৈতিক চাপ সরকারকে বিদেশি শ্রমের ওপর নির্ভরতা কমানোর জন্য পদক্ষেপ নিতে বাধ্য করছে, বিশেষ করে যখন অনেক স্থানীয় তরুণ বেকার রয়েছে। অন্যদিকে, মালয়েশিয়ার ব্যবসায়ীরা বিদেশি কর্মী নিয়োগের ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ শিথিল করার জন্য সরকারকে চাপ দিচ্ছে।


এই পরিস্থিতির আলোকে ১:৩ ইন্টার্নশিপ নীতি আসলে একটি বাস্তবমুখী সমঝোতাযা তরুণ
চাকরিপ্রার্থীদের ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থের মধ্যে ভারসাম্য আনার চেষ্টা করছে। এই নীতির ইতিবাচক দিক
হচ্ছে, উদ্যোগটি মালয়েশিয়ার প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা উন্নয়নের বৃহত্তর লক্ষ্যগুলোর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। স্থানীয় শিক্ষার্থীরা মূল্যবান অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ পাবে, যা তাদের একাডেমিক শিক্ষা ও বাস্তব কাজের মধ্যে ব্যবধান কমাতে সাহায্য করবে। বিদেশি কর্মীদের সাথে কাজ করার ফলে তরুণরা বাস্তব কাজের দক্ষতা অর্জন করতে পারবে, যা তাদের চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতামূলক করে তুলবে।

 

এছাড়া দীর্ঘমেয়াদেএই নীতি স্থানীয় যুবকদের দক্ষ করে গড়ে তুলে বিদেশি শ্রমিকদের উপযুক্ত বিকল্প হিসেবে তৈরি করার মাধ্যমে বিদেশি পেশাদারদের ওপর নির্ভরতা কমাতে সাহায্য করতে পারে। মোটের ওপর, এই নীতিটি মালয়েশিয়ার তরুণদের চাকরির সুযোগ এবং কর্মদক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়ক হতে পারে। তবে এই নীতির বাস্তবায়নে বেশ চ্যালেঞ্জ ও সীমাবদ্ধতা রয়েছে বলে মনে করছেন গেøাবাল লেবার অর্গানাইজেশন (জিএলও) এর দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এ প্রধান। তিনি এ বিষয়ে জানিয়েছেন, এই নীতি স্বয়ংক্রিয়ভাবে সফল হবে এমন কোনো নিশ্চয়তা নেই। সাথে সাথে মালয়েশিয়ার বেশিরভাগ ব্যবসাক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই), যারা সীমিত বাজেট এবং জনশক্তির ওপর নির্ভরশীল। ফলে একসঙ্গে তিনজন ইন্টার্ন পরিচালনা করা তাদের জন্য কঠিন হয়ে উঠতে পারে। এছাড়া অনেক প্রতিষ্ঠান পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ ও তত্ত¡াবধান দিতে সক্ষম নাও হতে পারে, যার ফলে ইন্টার্নশিপের মান নিশ্চিত করা কঠিন হবে। এছাড়া এই বিশেষজ্ঞ এ নীতির সফল বাস্তবায়নের জন্য কিছু শর্তের কথাও বলেছেন।

 

এর মধ্যে রয়েছে, সরকারকে স্পষ্ট নির্দেশিকা প্রদান করতে হবে, যাতে প্রতিষ্ঠানগুলো জানে কীভাবে এই নীতি বাস্তবায়ন করতে হবে। সাথে সাথে নিয়োগকর্তাদের জন্য পর্যাপ্ত আর্থিক ও নীতি-ভিত্তিক প্রণোদনা থাকতে হবে, যাতে তারা ইন্টার্ন নিয়োগ ও প্রশিক্ষণের জন্য উৎসাহিত হয়। এছাড়া প্রতিষ্ঠানগুলোকে যথাযথ সহায়তা দিতে হবে, যাতে উৎপাদনশীলতা ব্যাহত না হয় এবং ইন্টার্নশিপ কার্যকর হয়। এত কিছুর মধ্যেও প্রফেসর নিয়াজ আসাদুল্লাহ তার সর্বশেষ ভাবনায় জানিয়েছেন, এই নীতির সফলতা নির্ভর করবে সরকারের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার ওপর। যদি সঠিক পরিকল্পনা, দিকনির্দেশনা ও আর্থিক সহায়তা দেয়া হয়, তাহলে এটি মালয়েশিয়ার শ্রম বাজারের ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়ক হতে পারে। কিন্তু যদি এটি ছোট ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য বোঝা হয়ে ওঠে, তাহলে এর কার্যকারিতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়তে পারে।


বিভাগ : অর্থনীতি


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

এয়ার এ্যাস্ট্রা ফ্লাইটে ডেট চেঞ্জ একদম ফ্রি
ফেব্রুয়ারিতে রেমিট্যান্সে সুবাতাস
১,000 প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত কেয়ারগিভার তৈরী করবে ইউসেপ ও মেটলাইফ ফাউন্ডেশন
পূর্বাচল ক্লাব লিমিটেডের অভিষেক
প্রকৌশল-প্রযুক্তি খাতে নারীদের পিছিয়ে পড়া, এসডিজি অর্জনে ৪ সুপারিশ
আরও
X

আরও পড়ুন

পদত্যাগের কারণ হিসেবে সংস্কৃতি উপদেষ্টার দিকে আঙ্গুল তুললেন ড. সৈয়দ জামিল আহমেদ

পদত্যাগের কারণ হিসেবে সংস্কৃতি উপদেষ্টার দিকে আঙ্গুল তুললেন ড. সৈয়দ জামিল আহমেদ

রমজান মাসজুড়ে বৈশাখী টেলিভিশনের অনুষ্ঠানমালা

রমজান মাসজুড়ে বৈশাখী টেলিভিশনের অনুষ্ঠানমালা

মান্নত ছেড়ে নতুন ফ্ল্যাটে উঠছেন শাহরুখ খান

মান্নত ছেড়ে নতুন ফ্ল্যাটে উঠছেন শাহরুখ খান

নতুন দলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

নতুন দলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

গুরুতর যুদ্ধাপরাধের জন্য জেলেনস্কিকে ‘দোষী করা শুরু’ করুন :মার্কিন সাংবাদিক টাকার কার্লসন

গুরুতর যুদ্ধাপরাধের জন্য জেলেনস্কিকে ‘দোষী করা শুরু’ করুন :মার্কিন সাংবাদিক টাকার কার্লসন

আমার আইডল আমার বাবা -দীঘি

আমার আইডল আমার বাবা -দীঘি

সামাজিক অপবাদ ও স্টিগমার কারনে নারী মাদক নির্ভরশীলরা চিকিৎসা গ্রহণে অনিচ্ছুক : ফরিদা আখতার

সামাজিক অপবাদ ও স্টিগমার কারনে নারী মাদক নির্ভরশীলরা চিকিৎসা গ্রহণে অনিচ্ছুক : ফরিদা আখতার

বোয়ালমারী সরকারি কলেজের ছাত্রদলের ১১ নেতার পদত্যাগ

বোয়ালমারী সরকারি কলেজের ছাত্রদলের ১১ নেতার পদত্যাগ

রোজা এমন একটি ইবাদত যার বিনিময় স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা দেবেন

রোজা এমন একটি ইবাদত যার বিনিময় স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা দেবেন

বাঁশখালীতে অটোচালককে হত্যা

বাঁশখালীতে অটোচালককে হত্যা

ছাত্র-জনতা হত্যাসহ যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার

ছাত্র-জনতা হত্যাসহ যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার

‘শাপলা চত্বরের হত্যাকাণ্ড জাতিসংঘে নথিভুক্ত করার অনুরোধ’

‘শাপলা চত্বরের হত্যাকাণ্ড জাতিসংঘে নথিভুক্ত করার অনুরোধ’

স্থবির আবাসনখাত

স্থবির আবাসনখাত

কুষ্টিয়ায় রানার জাতের স্কোয়াশ চাষ করে কৃষকদের বাজিমাত

কুষ্টিয়ায় রানার জাতের স্কোয়াশ চাষ করে কৃষকদের বাজিমাত

সাভারে দিন দুপুরে মহাসড়কে বাস থামিয়ে যাত্রীদের সর্বস্ব লুট

সাভারে দিন দুপুরে মহাসড়কে বাস থামিয়ে যাত্রীদের সর্বস্ব লুট

আ.লীগ নেতা ইউপি চেয়ারম্যান ও তার ভাই গ্রেফতার

আ.লীগ নেতা ইউপি চেয়ারম্যান ও তার ভাই গ্রেফতার

বিশ্ব ব্যাংকের অর্থায়নে নির্মাণাধীন প্রকল্পের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে মাঠে কোম্পানীগঞ্জ বিএনপি সভাপতি শাহাব উদ্দিন

বিশ্ব ব্যাংকের অর্থায়নে নির্মাণাধীন প্রকল্পের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে মাঠে কোম্পানীগঞ্জ বিএনপি সভাপতি শাহাব উদ্দিন

প্রকাশ্যে ধূমপান থেকে বিরত থাকার আহ্বান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার

প্রকাশ্যে ধূমপান থেকে বিরত থাকার আহ্বান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার

বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অফ সাইন্স অ্যান্ড টেকনোলজি পরিদর্শনে ইউজিসি

বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অফ সাইন্স অ্যান্ড টেকনোলজি পরিদর্শনে ইউজিসি

ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে এবি পার্টির নেতাদের মতবিনিময়

ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে এবি পার্টির নেতাদের মতবিনিময়